Labels
Tuesday, June 12, 2012
কচি স্তন চোষার গল্প
কিশোর বয়স থেকে কিশোরী মেয়েদের প্রতি যে একটা মোহ তৈরী হয়েছে বড় হবার পরও সেটা কমেনি। ১২-১৩ বছরের মেয়েদের প্রতি আমার চিরন্তন একটা আকর্ষন ছিল। যখন আমার ১৩ বছর তখন আরো ছোট মেয়ে খুজতাম, ১০-১১ বছরের। কিন্তু যতই বড় হতে লাগলাম মেয়েদের বয়স সেই ১২-১৩ বছরেই সীমাবদ্ধ রইল। ক্লাস সেভেন-এইটের মেয়ে দেখলেই আমার বুকটা ধড়াস করে ওঠে। কচি কচি সদ্য গজানো স্তনের কৌনিক আকর্ষন এড়ানো অসম্ভব ছিল। এই বয়সে মেয়েরা স্তন ঢাকার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয় না। ফলে বেশীরভাগ মেয়ের বুকই অরক্ষিত থাকে। আমার মতো কামুক পুরুষদের জন্য সেটা একটা বিরাট সুযোগ। আমি বালিকা স্কুলের পাশ দিয়ে যাবার সময় জুলজুল করে তাকিয়ে থাকি সেই কিশোরী স্তনগুলোর দিকে। শত শত মেয়ে সুন্দর সুন্দর স্তন নিয়ে হেটে যাচ্ছে। আমার ইচ্ছে হয় তাদের মাঝখানে পড়ে কচলা কচলি খেলি। এমনিতে তো পাবো না, তাই কাজের মেয়েদের দিকে নজর দেই আগে। বাসায় কাজের মেয়ে রাখা হয় ছোট দেখে। যাদের স্তন ওঠেনি। এটা আমার জন্য পীড়া দায়ক। তবে কিছুদিন পরই তাদের মধ্যে স্তন গজাতে থাকে। তখনই আমি উপভোগ করা শুরু করি। রেজিয়া নামের যে কাজের মেয়েটিকে আমি চোদার জন্য প্রস্তুত করছিলাম, তার স্তন মাত্র চোখা হয়ে উঠছিল, তাকে আমি একা পেলেই ছুয়ে দিতাম স্তনের বোটায়। তার যদিও তখন স্তন হয়েউঠেনি, মাত্র কুড়ি গজিয়েছে, সেই কুড়িটিকেই আমি ছুয়ে দেখতে চাইতাম। প্রথমে পেন্সিলের চোখা মাথা দিয়ে একদিন আলতো গুতা দিলাম। তারপর টেষ্টারের মাথা। মেয়েটা বুঝতো কি না জানি না। আরেকদিন মেয়েটা ড্রইংরুমে খাটের সাথে হেলান দিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে সন্ধ্যা বেলায়, তখন আমি আশেপাশে কাউকে না দেখে পা টিপে টিপে ওর কাছে গিয়ে ওর স্তনে হাত দিয়ে বললাম, এই ওঠ্ ঘুমাচ্ছিস নাকি। স্তনে ছোয়া পেয়ে ধড়মড় করে জেগে উটলো, কিছু বললো না। আমার ইচ্ছা ছিল, মেয়েটাকে নিয়ে বিছানায় গড়াগড়ি খেতে। ওর পাছার ওপর ঠাপ মেরে চনুকে আনন্দ দিতে চাইতাম।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment