Tuesday, June 12, 2012

টিনা মাই বেষ্ট ফ্রেন্ড


বন্ধুরা আমি আজ আমার জীবনের সবচেয়ে রোমাঞ্চিত ঘটনাটাআপনাদেরকে বলব আমার জীবনের প্রথন কোনো মেয়ের সাথেসেক্স করার
অভিজ্ঞতা। এটা সত্যি ঘটনা তাই কিছু কিছু ক্ষেত্রে কিছু কিছুচরিত্রের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। এবার তাহলে আসলকাহিনীতে যাওয়া যাক
তখন আমি মাত্র এইচ-এস-সি পাস করেছিবিদেশে যাবারএকটা সুপ্ত বাসনা ছিলো দীর্ঘদিন ধরেই। তার আগে আমি ঢাকাইউনিভার্সিটি,
বি,ইউ,,টিঢাকা মেডিক্যাল ইত্যাদিতে টেষ্ট দিয়েছিলাম কিন্তুকোথাও কিছু হয় নি। তাই মনে মনে ঠিক করলাম আগে থেকেইযখন মনের
ইচ্ছা ছিল বিদেশ গিয়ে পড়বার তাহলে এবার তাই করি। আমিপ্রথমেই রাশিয়া যাবার চেষ্টা করে সফল হলাম। আমি রাশিয়াচলে গেলাম দু
মাসের মধ্যে। উদ্দেশ্য ওখানে গিয়ে কম্পিউটার সায়েন্স পড়া।যাই হোকওখানে গিয়ে আমি যে ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হলামসেখানে প্রায় বেশির
ভাগ স্টুডেন্টই মেয়েছেলেও আছেতবে অনুপাতে কম।

তো আমার এই ঘটনাটা আমার সেকেন্ড সেমিস্টারের রেজাল্টেরদিনের। আমরা যারা কম্পিউটার সায়েন্সে ছিলাম তারা সবাইখুব ভালো রেজাল্ট
করেছিলাম। তাই আমরা ঠিক করেছিলাম সেদিনটা আমরাএনজয় করে কাটাবো। আমার ক্লাসের সবচেয়ে সুন্দরী মেয়ে টিনাএস্টালিনাএঞ্জেলিনা
স্মারকোভা এই দুজন। ভাইযেমন দেখতে আর তেমন ফিগার,সব কিছু মিলিয়ে ওরা ছিলো সমস্ত ইউনিভার্সিটিতে বেস্ট। তোওখানে সব
ছেলেরাই চাইতো ওদের সাথে একটা রাত কাটাতেওদের চুদতে।কিন্তু কারো ভাগ্যে সেটা হয়নি। আর আশ্চর্যজনক ভাবে আমারসেই সৌভাগ্যটা
হয়েছিল।
তো যাই হোকসেদিন রাতে আমরা  জন ফ্রেন্ড মিলে বেরহলাম মস্কো টাউন থেকে  কিলোমিটার দূরে একটা আবাসিকরিসর্টের উদ্দেশ্যে,
যেখানে সব ধরনের আনন্দ বিনোদনের ব্যবস্থা আছেড্যান্সথেকে শুরু করে একদম সবকিছু। যাই হোক আমরা প্রথমে ড্যান্সশুরু করি আর
ফাঁকে ফাঁকে ওয়াইন পান। কিছুটা মাতাল হয়ে আবার ড্যান্স।আমরা  জনদুইজন মেয়ে  দুইজন ছেলে ছিলাম। যখন ড্যান্সকরছিলাম
তখনতো একে অন্যকে প্রায় জড়িয়েই ছিলাম। আমি টিনার সাথেপেয়ার করে নাচছিলামতাই একটু পরপরই ওকে জড়িয়েধরছিলাম। হঠা
একসময় খেয়াল করলাম যে টিনা আর ড্যান্স করছে নাসেসম্পূর্নভাবে শুধু আমাকে জড়িয়ে ধরে আছে। ওর দুধগুলো এতোআকর্ষনীয় ছিলো
যে বন্ধুরা কি বলবো। ওগুলো অনেকক্ষণ ধরেই আমার বুকেরসাথে চেপ্টে আছেআমার সে যে কি ফিলিংস হচ্ছিল তা ভাষায়বোঝাতে পারবো
না। মুহুর্তেই প্রচন্ড সেক্স উঠে যাচ্ছিল আমার।
একসময় আমরা ড্যান্স ফ্লোর থেকে সোজা আমাদের ঘরে চলেগেলাম।  বলা হয়নিযে আমরা আগেই বাইরে থেকে খেয়েএসেছিলাম। যাই
হোকটিনাকে নিয়ে আমি বিছানার উপরে শুইয়ে দিলামআধো চেতন আধো অচেতন। ওকে বিছানায় শুইয়ে দেবারকিছুক্ষণ পর আমিও
টিনার পাশে গিয়ে শুই। শোয়া অবস্থায় টিনাকে আরো সুন্দরলাগছিলো। মনের মধ্যে একটা অদ্ভুত ফিলিংস হচ্ছিল যে এইপ্রথম কোনো মেয়ের সাথে
আমি শুয়ে আছি। ওকে এতো সুন্দর লাগছিলো যে মনে হচ্ছিলএকটা জীবন্ত এঞ্জেল আমার ঘরে আমার বিছানায় শুয়ে আছে।
তো আমার তো যন্ত্র খাড়া হয়ে ছিলো অনেক আগে থেকেই।আরো বেশি শক্ত হয়ে যাচ্ছিল ক্রমঃশএকটা কথাই চিন্তাকরছিলাম তখন শুধু যে
কখন ওকে চুদবো। যাই হোকতারপর আমি ওর পাশে কিছুক্ষণচুপ করে শুয়ে রইলাম আর ভাবছিলাম কিভাবে শুরু করা যায়।একটু পর
অনুভব করলাম টিনা আমার একটা হাত ধরেছে। আলতো ভাবেহাতটা নিয়ে তার বুকের উপর রাখলো। আমি ওর ইশারা বুঝেগেলাম। ওর ওই
আকর্ষনীয় দুধ দুইটা দুই হাত দিয়ে টিপতে শুরু করলাম। টিনামজা পাচ্ছিল কিন্তু আমি সাহস করতে পারছিলাম না। আস্তেআস্তে সাহস সঞ্চয়
করে ওর জামাটা খুলে দিলাম। কালো রঙের ব্রা টা বেরিয়েএলো। দুধ দুইটা যেন ব্রা ফেটে বেরিয়ে আসতে চাইছিলো।আলতো করে কিস করলাম
তারপর পিঠে লাগানো ব্রার হুকটা খুলে দেইবুকটা পুরো নগ্নহয়ে গেলউন্মুক্ত হলো দুধ দুটো।
আঃহকি যে সুন্দর সেই দুধদুটাআমার মনে হচ্ছিল আমি যদিসারাজীবন ধরে চুষিটিপিতাও আমার সাধ মিটবেনা। উফ!কি
ফিগার রে বাবাএবার ওর পা দুটো ফাঁক করে দিলাম। ওরউপরে হাল্কা করে শুয়ে শুধু দুধদুটো খুব করে চুষতে লাগলামপাগলের মতো
আর টিপতে লাগলামও।  চোখ বুজে উপভোগ করছিল সেইআরাম আর আমাকে জড়িয়ে ধরে ফিস ফিস করে বললো,আমার দুধগুলোকে আরো
চুষে দাওজোরে জোরে চোষচুষে চুষে লাল করে দাও। আমিওর দুইটা দুধই খুব আরাম করে চুষছিলাম। প্রায় ১৫ মিনিট ধরেচুষলাম আর
টিপলাম। আমি ফিল করলাম যে  অনেকটা গরম হয়ে গেছে।এবার আমি ওর গলা,কানঠোঁট আর বুকের সব জায়গায়সমানে চুমু দিতে
শুরু করলাম।  আরামে মৃদু উহহওহহআহহ শব্দ করছিল
আমি ওর জামার নিচের অংশটাও এবার খুলে ফেললামদেখিনিচে  একটা নীল রঙের প্যান্টি পরেছে। ওটাও খুলে দিলামআস্তে আস্তে,
তারপর ওর নাভিতে চুমু দিলামপেটে চুমু দিলাম। উফফফকি যে সুন্দর ছিলো মেয়েটাকি বলবোউরুটা কিছিলোদেখার
মতোযেনো খোদা ওকে স্পেশাল করে বানিয়ে পাঠিয়েছে এইপৃথিবীতে। এরপর আমি ওর গুদের পাশ দিয়ে হাত বুলাতে শুরুকরলাম কিন্তু গুদে
হাত দিলাম না। খেয়াল করলামএক ধরনের রস চুঁইয়ে চুঁইয়েপড়ছে ওর গুদ বেয়ে। ওর গুদের পাশ দিয়ে হালকা লোম ছিল,যা পুরোটা
ভিজে গেছে। ফর্সা সাদা গুদে ওই রসটা চিক চিক করছিল।আমি আমার হাত দিয়ে ওই রস পরীক্ষা করে দেখলাম একটুআঠালো কিন্তু খুব
পিচ্ছিল। আমার তখন অবস্থা খুব খারাপ হয়ে গেছে। নুনুটা টনটন করছেএত শক্ত হয়ে গেছে যেন ওটা টিনার গুদের মধ্যেযাবার জন্য
অস্থির হয়ে উঠেছে। আর কিছুক্ষণ পর ওকে ঠেকানো যাবে না।
আমি টিনার গুদের ভিতরে একটা আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিলাম। তারপরআস্তে আস্তে আপ-ডাউন করছি। টিনা আহহ উহহহ করে একটুনড়াচড়া করে
উঠলো। এভাবে কিছুক্ষন করতেই টিনা আমাকে অনুরোধকরলোআমি আর পারছি না। প্লিজতোমার নুনুটা আমার গুদেঢোকাওআমি
আর পারছিনা প্লিজআমাকে জোরে জোরে চুদে দাওআমারগুদের ভিতর যে আশ্চর্য চুলকানি হচ্ছে। তোমার নুনুটা দিয়েআমার সমস্ত
চুলকানি মিটিয়ে দাওআমাকে চোদোআমাকে চোদোতোমারনুনুটা ঢোকাও প্লিজতখন আমি টিনার সম্পুর্ণ নগ্ন দেহটাকে আস্তে একটু সরিয়ে পাদুটো ফাঁক করে দিলাম। আমিও সম্পুর্ণ নগ্ন ততক্ষনআমারনুনুটা আমি হাত
দিয়ে ধরে একটুখানি টিনার গুদের মুখে ঢুকাইজাস্ট ঢুকিয়েরাখি। তারপর টিনার উপরে শুয়ে ওর ঠোঁটদুধ আবার চুষতেথাকি। এবার
একটু জোরে একটা ঠাপ মারলামগুদের ভিতরে আমার নুনুটাপুরা ঢুকে গেল ফচ করে সুন্দর করে।
টিনা আআহহহহ করে একটু শব্দ করে উঠলো। আমি টিনারঠোঁটে ক্রমাগত কিস করছি আর ঠাপ মেরে চলেছি আস্তে আস্তে,নুনুতে এতো রস
লেগে গেছে যে নুনুর ঘর্ষনে গুদে ফচ ফচ করে শব্দ হচ্ছিল প্রতিআপ-ডাউনে। যাই হোকআমি এতো আরাম পচ্ছিলাম যেভাষায় প্রকাশ করতে
পারব না। আমার তখন মনে হচ্ছিলো যেন আমি স্বর্গে আছি।এবার আস্তে আস্তে ঠাপের তালটা বাড়িয়ে দিলাম। একটু জোরদিয়ে ঠাপাচ্ছি। টিনা
ওর বুকের উপর আমাকে চেপে ধরেছেকিস করছে আর বিড়বিড় করে বলছে আরো জোরেজোরে আমাকে চোদোআরো
জোরেআআহ… আরেকটু জোরে। মেরে দাও আমার গুদেরভিতরের সব পোকাগুলোকেচোদো চোদোতখন আমি টিনাকে অনেক জোরে জোরে ঠাপ মারছিস্পিডতেমন না কিন্তু অনেক জোরে জোরে ধাক্কা। দেখি ওর গুদআবার রসে ভিজে গেল
 বলে চলেছে সমানেআরো জোরেআরোজোরে..উহহহহ..উহহ

স্পিড বাড়িয়ে দিলামআরো জোরে চুদতে লাগলামক্রমাগতঠাপ আর ঠাপঠাপ ঠাপ শব্দ হতে লাগলো। টিনা আরামে ওরপা দুটো আরো
ফাঁক করে দিয়ে আমাকে কিস করতে লাগলো আরউউউউআআআআআউউউ… এই জাতীয় শব্দ করে যাচ্ছে।একটা মজার কথা
হচ্ছে যে তখন  জাতীয় শব্দ এতটাই সেক্সি লাগছিলো যেআমার নুনুটা আরো খাড়া হয়ে ওঠে আর আমিও আরো জোরেজোরে ঠাপাতে থাকি
এভাবে ক্রমাগত ঠাপিয়ে ওর গুদটা গরম করে ফেললামওরগুদের সব রস বের হয়ে গিয়ে শুকিয়ে আসছিল আস্তে আস্তে।এদিকে আমার অবস্থা
খারাপ হয়ে আসছে।
টিনা আমাকে জোরে তার বুকের উপর চেপে রেখেছে। মুখেরকাছেই দুধতাই মজা করে চুষছিলাম আর লাগাচ্ছিলাম। বললআর না,
আর পারবো নাআঃ লাগছেআর না ; বের করে নাও তোমারনুনু। আর পারছিনাউঃ আঃতখন আমার মাল প্রায় বেরোবে
বেরোবে। আমি ওর গুদে তাড়াতাড়ি আর কয়েকটা ঠাপ মেরেগুদ থেকে নুনুটা বের করে ফেললাম আর সঙ্গে সঙ্গে আমার সমস্তমাল বেরিয়ে গেল
বিছানার উপর।
তারপর আমি আর টিনা একে অপরকে জড়িয়ে ধরে শুলাম,একটু ঘুমালাম।
আবার দুই ঘন্টা পর আবার শুরু করলাম রতিলীলা। শেষ করেআবার ঘুম। সকালে যখন ঘুম থেকে উঠি দেখি টীনা ড্রেস পরেআমার পাশে বসে
আছে। ওকে দেখে যা ভালো লাগছিলএতো সুন্দর একটামেয়েকে যতবার দেখি ততবারই চুদতে ইচ্ছা করে। তাই ওরহাতটা ধরে টান দিতেই
সে বললএই দুষ্টুএখন নারাতে আবার হবে। আসলে টীনাআমার উপরে হঠা করে খুব খুশি হয়ে গেছেআমার চোদারস্টাইল দেখে
আর ওকে আমি পুরোপুরি তৃপ্তি দিতে পেরেছিলাম বলে। পরে ওরসাথে আমি আমি আরো অনেকবার চোদাচুদি করিপ্রত্যেকবারইখুব এনজয়
করি। আমার ৫টা বছর যেন দেখতে দেখতে কেটে গেলো টিনারসাথে। তারপর আর কিআমি চলে এলাম দেশে।
কিন্তু বন্ধুরাটিনার কথা মনে পড়লে মনটা আজো ওর জন্যব্যাকুল হয়ে ওঠেকিন্তু ওকে তো আর পাওয়া যাবে না

No comments:

Post a Comment